যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদ শুরু হবে আগামী ২০ জানুয়ারি। তাঁর নতুন মেয়াদে বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক কঠিন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত মার্কিন রাজনীতিবিদে সাজিদ তারার। তিনি মুসলিমস পর ট্রাম্প—নামে একটি সংগঠনের প্রধান...
গত বৃহস্পতিবার সকালে নিউইয়র্কের জেএফকে বিমানবন্দরে নামার পর ইমিগ্রেশন পার হয়ে যখন খোলা হাওয়ায় উবারের জন্য দাঁড়ালাম, তখন বোঝার উপায় ছিল না যে এ দেশে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হতে যাচ্ছে। উবারে পথ পাড়ি দেওয়ার সময়ও কোনো দেয়াললিখন কিংবা কারও পক্ষে প্রচারণার লেশমাত্র দেখা গেল না।
দেশের জনগণের মনে ভুল ধারণা রয়েছে যে প্রফেসর ইউনূস ২০০৭ সালে রাজনৈতিক দল গঠনের ব্যর্থ প্রয়াস চালানোয় এবং সামরিক বাহিনীর ‘মাইনাস টু ফর্মুলা’র পেছনে তাঁর ভূমিকা রয়েছে বলে ধরে নিয়ে হাসিনা তাঁর প্রতি শত্রু মনোভাবাপন্ন হয়েছিলেন। কিন্তু আসলে প্রফেসর ইউনূসের বিরুদ্ধে হাসিনার প্রচণ্ড আক্রোশ ও উৎপীড়ন-মনোবৃত্ত
কমলার ভবিষ্যৎ রাজনীতি তুলে ধরে রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও ভার্জিনিয়া ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক লারি সাবাতো বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, মার্কিন ভোটাররা ইতিমধ্যে কমলা ভাইব পেয়ে গেছেন, এখন তাঁদের দরকার কমলা অ্যাজেন্ডা। তবে তিনি সতর্কবার্তা দিয়ে বলেছেন, অর্থনৈতিক কৌশল যদি ঠিকঠাক নিতে না পারেন, তবে কমলা হেরেও যেতে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন সামনে রেখে বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং তাঁর রিপাবলিকান প্রতিদ্বন্দ্বী ডোনাল্ড ট্রাম্প আগামীকাল ২৭ জুন নিজেদের প্রথম বিতর্কে অংশ নেবেন। এই দুই মার্কিন রাজনীতিকের বিতর্ক নিয়ে নিজের ভাবনা প্রকাশ করেছেন সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন।
‘ম্যাডাম’ অনেক দিন শিরোনামে ছিলেন না। তাই বলে তিনি কখনোই নিষ্ক্রিয় থাকেন না। মার্কিনি ক্ষমতাভুবনের ওপরতলার সক্রিয় একজন মাস্টারমাইন্ড হিসেবে তিনি মহাগণ্য, কখনো সশব্দে। কভু নিঃশব্দে।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি সমর্থন জানিয়ে ফেসবুক ও টুইটারে একই রকম দুটি পোস্ট শেয়ার করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন। বাংলাদেশ সময় মঙ্গলবার রাত ১১টার পর শেয়ার করা ওই পোস্টে মুহাম্মদ ইউনূসের পাশে দাঁড়াতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীদের প্রতি আহ্বান জানান।
শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেছেন, ‘শান্তিতে নোবেল পুরস্কারকে অশান্তির কাজে লাগাতে যুদ্ধবাজ আমেরিকা রাজনীতিবিদ হিলারি ক্লিনটনের সঙ্গে গাঁট বেঁধেছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বিএনপি-জামায়াত জোট বাইডেন প্রশাসনে তদবিরকারক (লবিস্ট) নিয়োগ দিয়েছে
টুইটার অ্যাকাউন্টে নিজের একটি নাচের ছবি পোস্ট সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ও সাবেক ফার্স্ট লেডি হিলারি ক্লিনটন লিখেছেন, ‘নাচতে থাকুন’। ফিনল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সান্না মারিনোর প্রতি সংহতি জানিয়ে তিনি এ ছবি পোস্ট করেছেন বলে জানিয়েছেন। বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
এই তালেবানকে তৈরিই করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। সোভিয়েত হটাতে অর্থ, অস্ত্র, প্রশিক্ষণ দিয়ে তৈরি করা মুজাহিদীনই হয়ে উঠেছিল যুক্তরাষ্ট্রের মাথাব্যথার কারণ। সেটি অবশ্য গোপন কিছু নয়। এই কথাগুলোই ২০০৯ ও ২০১০ সালে ওবামা প্রশাসনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন কংগ্রেসে শুনানিতে ও এক সাক্ষাৎকারে কোনো রাখঢাক না কর
প্রেসিডেন্ট হওয়ার প্রস্তুতি নেওয়া অনেক দীর্ঘ একটা পথ পাড়ি দেওয়ার মতো। কারণ, গত দেড় বছর ধরে আমি যা করছি, তা হলো: আমেরিকার জনগণের কাছে নিজের গ্রহণযোগ্যতা বাড়ানো, কেন আমি প্রেসিডেন্ট পদে স্থলাভিষিক্ত হতে চাই, আমার কাজগুলো কী হবে–তা বোঝানো।